খুঁজে বের করুন আপনার হারানো মোবাইলটি
আপনার পছন্দের হারানো ফোনটি খুুঁজে বের করুন
আপনি যদি ইকটু বিচক্ষন হন তবে আপনার সাধের মোবাইটি হারিয়ে যাওয়ার পর চোরকে নিজেই ধরতে পারবেন এবং সহজেই পেয়ে যাবেন আপনার মোবইলটি।
মোবাইল কেনার আগে মাথায় রাখবেনঃ
মোবাইল কেনার আগে ঔ মোবাইলের ভিতর দুটি প্রশ্নের উত্তর পান কিনা দেখুন-
১. পাওয়ার বাটন দশ সেকেন্ড চেপে ধরে থাকলে মোবাইল কি বন্ধ হয়ে যায়?
২.ব্যাটারি কি খোলা যায়?
যদি উল্লেখিত প্রশ্নের উত্তর ‘না’ হয় তবে আপনার মোবাইলটি চুরি হয়ে আপনি নিজেই চোরকে খুব সহজেই হাতে নাতে ধরতে পারবেন। তবে চোর ধরার ব্যাবস্থা চুরি হওয়ার ঘন্টাখানেকের মদ্ধেই করতে হবে। কিন্তু যদি দেরি হয় এবং চোর যদি বুদ্ধিমান হয় তবে তাহলে সে আপনার অপারেটিং সিস্টেম চেন্জ করে নিবে ফলে আর সম্ভব হবেনা।
আর যদি ্উল্লেখিত প্রশ্নের উত্তর ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে এমন মোবাইল না কেনাই ভাল। এরকম মোবাইল চোরের হাতে পরলে চোর সেটাকে নিজেই সহজেই কন্ট্রল করতে পারে হোক সেটা পাওয়ার অফ করে বা অন্য কোন উপায়ে । যারফলে তাকে বা আপনার সাধের মোবাইলটি লোকেট করতে পারবেননা।
মোবাইল কেনার পর করনীয়ঃ
একটি মোবাইল কেনার পর আপনার প্রথম কাজটি হল সেই মোবাইলটিকে সিকিউর করা। এজন্য নিচের পরামর্শগুলি কাজে লাগাতে পারেন।
১। ইন্টারনেট চালু রাখুনঃ ২৪ ঘন্টার জন্য মোবাইলকে ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট রাখুন। বাসার যারা ওয়াইফাই ব্যাবহার করেন তারা বইরে যাওয়ার সময় মোবইল ডেটা অন রাখুন। প্রয়োযনে মোবাইল সিকিউরিটির জন্য ৩১ দিনের একটা মোবাইল ডাটাপ্যাক ডেডিকেটেড রাখুন । আপনি যদি নিদৃশ্ট কোন যায়গায় মোবইল চুরি হওয়ার ভয় অনুভব করেন তাহলে সেখানে যাওয়ার পূর্বে মোবইলের ডাটা অন রাখুন।এটা আপনার সাধের মোবইলটি খুজে পেতে সাহাজ্য করবে।
২। GPS বা লোকেশন সার্ভিস অন রাখুন সবসময়ের জন্য। আপনি যদি আপনার মোবাইলে লোকেট জানতেচান গুগল থেকে তাহলে মনে রাখবেন গুগল পিনপয়েনট লোকেটের ক্ষেত্রে GPS ব্যাবহার করে। এটা বিপদকালিীন সময়ে আপনাকে লোকেট করতে পুলিশের কাজে লাগে।
৩। মোবাইলের ভিন্নতা অনুযায়ী নিচের কাজগুলি করুন।
Samsung:
i) Settings < Security < Find My Mobile < Remote Controls এক্টিভেট করুন। Add Account Samsung এর ওয়েবসােইটের জন্য একটা একাউন্ট খুলুন।Use Wireless network এ চকবক্সে টিকমার্ক দিন, Location consent এ agree করুন।
Sony:
i) Setting < Security < My Xperia টাচ করুন, Activate টাচ করুন, তারপর Accept to agree to the terms and conditions for my Xperia, টাচ করুন। এখন My Xperia ওয়েব সাইট আপনাকে একটা একাউন্ট খুবলতে বলবে। এখানে আপনি একটি একাউন্ট খুলুন অথবা আপনার যদি আগে থেকে কোন গুগল একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি সেই একউন্ট দিয়েই লগইন করতে পারেন।
HTC
i) প্রথমে আপনাকে একটি ্একাউন্ট তৈরি করতে হবে HTCSense.com এ। তারপর আপনার ফোনের Setting < Location এ Phone Finder চেকবক্সে টিক মার্ক দিন।
( এছাড়াও যদি আপনি আন্যান্য মোবাইল ব্যাবহার করেন তাহলে সেগুলির সেটিং যদি আপনি ঠিক করতে না পারেন তাহলে গুগলে অথবা ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করুন How to find lost samphony mobile ইত্তাদির মত লিখে আপনি সার্চ করবেন।
উপরোক্ত ব্যাবস্থার ফলে আপনার একাউন্টকৃত সাইটে গিয়ে মোবইলটি পিনপয়েন্ট লোকেট করতে পারবেন এবং মোবাইলে ইন্টারনেট থেকে ফোনও করতে পারবেন এবং আপনার মো্বাইলটি চুরি হওয়ার পরই আপনার ফোনমেমোরি ফরমেট করতে পারবেন ইন্টারনেট থেকে।
অাচ্ছা আপনি যে কাজগুলি করলের তা সঠিক ভাবে হয়েছেকিনা তা যে কোন একটা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ থেকে রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে লগইন করে পরীক্ষা করুন। এবং চোখ রাখুন রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে মোবাইল নাম্বার দেওয়ার কোন ব্যাবস্থা আছেকিনা। যদি থাকে তাহলে দিতে কখনোই ভুলবেননা। এবং মনে রাখবেন যে নাম্বারটি ব্যাবহার করছেন সেটা যেন অন্য সেটে ব্যাবহৃত হয় , যেমন ধরুন- আপনার অন্যমোবাইলের নাম্বার অথবা আপনার ভাই,বোন বা পাড়াপ্রতিবেশীর মোবাইল নাম্বার । তাহলে চোর যদি কোন সিম চেন্জ করে, তাহেলে আপনা ওই সিমে চোরের নতুন নাম্বার শো করবে। এবং সাথে সাথে তার লোকেশনও চলে আসবে SMS এর মাদ্ধমে।
কিছু কিছু মোবাইলে উপরোক্ত সেটিংসগুরি নাও থাকতে পারে । সমস্যা নাই থাকুক বা না থাকুক পাশাপাশি দু একটি এপ্স দ্বারাও এই কাজগুলি করা যেতে পারে।
এ জন্য কয়েকটি সফ্টওয়ারের নাম নিম্নে দেওয়া হলঃ
- Antivirus and mobile security
- kaspersky internet security
- Cerberus anti theft
- prey anti thef
ইত্যাদি।
এর মদ্ধে সবগুলিই ভাল তবে আমার কাছে ভাল লাগে Kaspersky Internet Security । এটার অনেক ফিচার রয়েছে। এই সফ্টওয়ারটি কিভাবে ব্যাবহার করে তা আমি আর বল্লামনা আপনি যদি এই এন্টিভাইরাসটা ব্যাবহার করতে চান তাহলে ভাল কোন দোকানে গিয়ে খোজ করুন। দাম সব্বোচ্য 350 টাকার মত হবে। এবং এটা কিনে আনার পর কিভাবে এক্টিভ করবেন তা যদি না যানেন তাহলে ইউটিউবে সার্চ করুন How to Active kaspersky mobile internet Security লিখে। আর সেখানথেকেও যদি বুঝতে না পারে তাহলে *+880 2-9886627 এই নাম্বার এ ফোন করে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
৪। লক স্ক্রিনের জন্য পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এতে করে কেউ আপনার মোবাইলের সেটিংস সহেজেই চেণ্জ করতে পাারবেনা।
৫। গুগল প্লে স্টোর থেকে Smart Locksvreen ইনস্টল করুন। এটি ওপেন করে Enable Lockscreen অন করুন। এবং দেখুন এই এপ্সটির উপরে ডান সাইটে একটা সেটিংসের আইকন আছে সেটিতে ক্লিক করুন। Delay Time টাচ করুন। এখানে সময় 90এর নীচে সেট করুন। যার ফলে আপনার মোবাইলটি যদি চুরি হয়ে যায়, তাহলে চোর আপনার ফোনটি সাইলেন্ট বা বন্ধ করতে পারবেনা। স্ক্রিন লক করে পাওয়ার বটন চেপে ধরুন। যদি দেখেন যে অনেক্ষন চেপে ধরার পরেও কিছুই হচ্ছেনা বা অনেক সময় পর পাওয়ার মেনু আসছে কিন্তু এসে আবার দ্রুত চলে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন যে কাজ হয়েছে। এবার আপনি আরো বেশি নিরাপদ অনুভব করতে পারেন।
৬। আপনার মোবাইলে Dropbox নামের এপ্সটি ইন্সটল দিয়ে রাখুন। Dropbox এর Camera Upload Active রাখুন।যার ফলে আপনার মোবাইরের তোলা ছবি ড্রোববক্সএ এসে সেভ হবে। হতে পারে চোরের ছবিও আপনার হাতরে মুঠোয় চলে আসতে পারে বা চোরের আত্যিয় স্বজনদের ছবি। এই এপ্সটি হারানো ফোন খুঁজে পাওয়ার দিক থেকে বড় একটি অবদান রাখে।
৭। মোবাইল কেনার পরেই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার মোবইলের কোন কাগজ পত্র যেন হারিয়ে না যায়। কেশ মেমো, ওয়ারেন্টি কর্ড, IMEI no. বক্স সহ নিরাপদে রাখুন।যেন এগুলি দিয়ে প্রমান করা যায় যে ফোনটি অাপনার।
চুরি হওয়ার কর করিনীয়ঃ
১। যদি দেখেন যে আপনার মোবাইলটি হারিয়ে গিয়েছে তাহলে একদমই দেরি না করে যে কোন একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মাদ্ধমে রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে (যে সাইটে মোবাইল লোকেট করার জন্য একাউন্ট খুলেছেন) লগইন করুন। এবং সেখানথেকে হারানো ফোনটি লোকেট করুন। ফোনটিতে রিং করুন এবং ব্যাকআপ করুন আপনার সকল তথ্য এবং প্রয়োযনে ফোনের সকল ডাটা মুছে দিতে পারেন। যদি এমন হয় যে , আপনার ফোনটি চুরি হয়নি কোন চিপা চাপায় পড়ে আছে আর তাহলেও কোন সমস্যা নেই।
2। ফোনটি আপনি নিজে উদ্ধার করতে সক্ষম না হন তবে ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার পরপরই পুলিশের সাহায্য নিতে পারেন । এজন্য নিকটস্ত থানায় একটা জিডি করুন।
এবং সেই জিডির কাগজে আপনার মোবাইলের বক্সে লেগে থাকা IMEI no. উল্লেখ করুন। এবং মনে রাখবেন যে আপনার মোবইল বের করার জন্য পুলিশের প্রধান এবং যাদুকারি কাজ করবে IMEI no. । তাই অবশ্যই জিডিপত্রে মনে করে আপনার IMEI no. দিয়ে দিন।
উপরের কাজ গুলি যদি সম্পর্ন রুপে সঠিক ভাবে করতে পারেন তাহলে বলা যায় যে , অবশ্যই আপনি আপনার হারানো মোবাইলটি খুজে পাবেন। এত কোন সন্দেহ থাকতে পারেনা।
কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো। এবং যদি কোথায়ও বুঝতে কোন সমস্যা হয় তবে কেমেন্ট করবেন।
আপনি যদি ইকটু বিচক্ষন হন তবে আপনার সাধের মোবাইটি হারিয়ে যাওয়ার পর চোরকে নিজেই ধরতে পারবেন এবং সহজেই পেয়ে যাবেন আপনার মোবইলটি।
মোবাইল কেনার আগে মাথায় রাখবেনঃ
মোবাইল কেনার আগে ঔ মোবাইলের ভিতর দুটি প্রশ্নের উত্তর পান কিনা দেখুন-
১. পাওয়ার বাটন দশ সেকেন্ড চেপে ধরে থাকলে মোবাইল কি বন্ধ হয়ে যায়?
২.ব্যাটারি কি খোলা যায়?
যদি উল্লেখিত প্রশ্নের উত্তর ‘না’ হয় তবে আপনার মোবাইলটি চুরি হয়ে আপনি নিজেই চোরকে খুব সহজেই হাতে নাতে ধরতে পারবেন। তবে চোর ধরার ব্যাবস্থা চুরি হওয়ার ঘন্টাখানেকের মদ্ধেই করতে হবে। কিন্তু যদি দেরি হয় এবং চোর যদি বুদ্ধিমান হয় তবে তাহলে সে আপনার অপারেটিং সিস্টেম চেন্জ করে নিবে ফলে আর সম্ভব হবেনা।
আর যদি ্উল্লেখিত প্রশ্নের উত্তর ‘হ্যাঁ’ হয় তাহলে এমন মোবাইল না কেনাই ভাল। এরকম মোবাইল চোরের হাতে পরলে চোর সেটাকে নিজেই সহজেই কন্ট্রল করতে পারে হোক সেটা পাওয়ার অফ করে বা অন্য কোন উপায়ে । যারফলে তাকে বা আপনার সাধের মোবাইলটি লোকেট করতে পারবেননা।
মোবাইল কেনার পর করনীয়ঃ
একটি মোবাইল কেনার পর আপনার প্রথম কাজটি হল সেই মোবাইলটিকে সিকিউর করা। এজন্য নিচের পরামর্শগুলি কাজে লাগাতে পারেন।
১। ইন্টারনেট চালু রাখুনঃ ২৪ ঘন্টার জন্য মোবাইলকে ইন্টারনেটের সাথে কানেক্ট রাখুন। বাসার যারা ওয়াইফাই ব্যাবহার করেন তারা বইরে যাওয়ার সময় মোবইল ডেটা অন রাখুন। প্রয়োযনে মোবাইল সিকিউরিটির জন্য ৩১ দিনের একটা মোবাইল ডাটাপ্যাক ডেডিকেটেড রাখুন । আপনি যদি নিদৃশ্ট কোন যায়গায় মোবইল চুরি হওয়ার ভয় অনুভব করেন তাহলে সেখানে যাওয়ার পূর্বে মোবইলের ডাটা অন রাখুন।এটা আপনার সাধের মোবইলটি খুজে পেতে সাহাজ্য করবে।
২। GPS বা লোকেশন সার্ভিস অন রাখুন সবসময়ের জন্য। আপনি যদি আপনার মোবাইলে লোকেট জানতেচান গুগল থেকে তাহলে মনে রাখবেন গুগল পিনপয়েনট লোকেটের ক্ষেত্রে GPS ব্যাবহার করে। এটা বিপদকালিীন সময়ে আপনাকে লোকেট করতে পুলিশের কাজে লাগে।
৩। মোবাইলের ভিন্নতা অনুযায়ী নিচের কাজগুলি করুন।
Samsung:
i) Settings < Security < Find My Mobile < Remote Controls এক্টিভেট করুন। Add Account Samsung এর ওয়েবসােইটের জন্য একটা একাউন্ট খুলুন।Use Wireless network এ চকবক্সে টিকমার্ক দিন, Location consent এ agree করুন।
Sony:
i) Setting < Security < My Xperia টাচ করুন, Activate টাচ করুন, তারপর Accept to agree to the terms and conditions for my Xperia, টাচ করুন। এখন My Xperia ওয়েব সাইট আপনাকে একটা একাউন্ট খুবলতে বলবে। এখানে আপনি একটি একাউন্ট খুলুন অথবা আপনার যদি আগে থেকে কোন গুগল একাউন্ট থাকে তাহলে আপনি সেই একউন্ট দিয়েই লগইন করতে পারেন।
HTC
i) প্রথমে আপনাকে একটি ্একাউন্ট তৈরি করতে হবে HTCSense.com এ। তারপর আপনার ফোনের Setting < Location এ Phone Finder চেকবক্সে টিক মার্ক দিন।
( এছাড়াও যদি আপনি আন্যান্য মোবাইল ব্যাবহার করেন তাহলে সেগুলির সেটিং যদি আপনি ঠিক করতে না পারেন তাহলে গুগলে অথবা ইউটিউবে গিয়ে সার্চ করুন How to find lost samphony mobile ইত্তাদির মত লিখে আপনি সার্চ করবেন।
উপরোক্ত ব্যাবস্থার ফলে আপনার একাউন্টকৃত সাইটে গিয়ে মোবইলটি পিনপয়েন্ট লোকেট করতে পারবেন এবং মোবাইলে ইন্টারনেট থেকে ফোনও করতে পারবেন এবং আপনার মো্বাইলটি চুরি হওয়ার পরই আপনার ফোনমেমোরি ফরমেট করতে পারবেন ইন্টারনেট থেকে।
অাচ্ছা আপনি যে কাজগুলি করলের তা সঠিক ভাবে হয়েছেকিনা তা যে কোন একটা কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ থেকে রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে লগইন করে পরীক্ষা করুন। এবং চোখ রাখুন রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে মোবাইল নাম্বার দেওয়ার কোন ব্যাবস্থা আছেকিনা। যদি থাকে তাহলে দিতে কখনোই ভুলবেননা। এবং মনে রাখবেন যে নাম্বারটি ব্যাবহার করছেন সেটা যেন অন্য সেটে ব্যাবহৃত হয় , যেমন ধরুন- আপনার অন্যমোবাইলের নাম্বার অথবা আপনার ভাই,বোন বা পাড়াপ্রতিবেশীর মোবাইল নাম্বার । তাহলে চোর যদি কোন সিম চেন্জ করে, তাহেলে আপনা ওই সিমে চোরের নতুন নাম্বার শো করবে। এবং সাথে সাথে তার লোকেশনও চলে আসবে SMS এর মাদ্ধমে।
কিছু কিছু মোবাইলে উপরোক্ত সেটিংসগুরি নাও থাকতে পারে । সমস্যা নাই থাকুক বা না থাকুক পাশাপাশি দু একটি এপ্স দ্বারাও এই কাজগুলি করা যেতে পারে।
এ জন্য কয়েকটি সফ্টওয়ারের নাম নিম্নে দেওয়া হলঃ
- Antivirus and mobile security
- kaspersky internet security
- Cerberus anti theft
- prey anti thef
ইত্যাদি।
এর মদ্ধে সবগুলিই ভাল তবে আমার কাছে ভাল লাগে Kaspersky Internet Security । এটার অনেক ফিচার রয়েছে। এই সফ্টওয়ারটি কিভাবে ব্যাবহার করে তা আমি আর বল্লামনা আপনি যদি এই এন্টিভাইরাসটা ব্যাবহার করতে চান তাহলে ভাল কোন দোকানে গিয়ে খোজ করুন। দাম সব্বোচ্য 350 টাকার মত হবে। এবং এটা কিনে আনার পর কিভাবে এক্টিভ করবেন তা যদি না যানেন তাহলে ইউটিউবে সার্চ করুন How to Active kaspersky mobile internet Security লিখে। আর সেখানথেকেও যদি বুঝতে না পারে তাহলে *+880 2-9886627 এই নাম্বার এ ফোন করে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
৪। লক স্ক্রিনের জন্য পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এতে করে কেউ আপনার মোবাইলের সেটিংস সহেজেই চেণ্জ করতে পাারবেনা।
৫। গুগল প্লে স্টোর থেকে Smart Locksvreen ইনস্টল করুন। এটি ওপেন করে Enable Lockscreen অন করুন। এবং দেখুন এই এপ্সটির উপরে ডান সাইটে একটা সেটিংসের আইকন আছে সেটিতে ক্লিক করুন। Delay Time টাচ করুন। এখানে সময় 90এর নীচে সেট করুন। যার ফলে আপনার মোবাইলটি যদি চুরি হয়ে যায়, তাহলে চোর আপনার ফোনটি সাইলেন্ট বা বন্ধ করতে পারবেনা। স্ক্রিন লক করে পাওয়ার বটন চেপে ধরুন। যদি দেখেন যে অনেক্ষন চেপে ধরার পরেও কিছুই হচ্ছেনা বা অনেক সময় পর পাওয়ার মেনু আসছে কিন্তু এসে আবার দ্রুত চলে যাচ্ছে তাহলে বুঝবেন যে কাজ হয়েছে। এবার আপনি আরো বেশি নিরাপদ অনুভব করতে পারেন।
৬। আপনার মোবাইলে Dropbox নামের এপ্সটি ইন্সটল দিয়ে রাখুন। Dropbox এর Camera Upload Active রাখুন।যার ফলে আপনার মোবাইরের তোলা ছবি ড্রোববক্সএ এসে সেভ হবে। হতে পারে চোরের ছবিও আপনার হাতরে মুঠোয় চলে আসতে পারে বা চোরের আত্যিয় স্বজনদের ছবি। এই এপ্সটি হারানো ফোন খুঁজে পাওয়ার দিক থেকে বড় একটি অবদান রাখে।
৭। মোবাইল কেনার পরেই অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার মোবইলের কোন কাগজ পত্র যেন হারিয়ে না যায়। কেশ মেমো, ওয়ারেন্টি কর্ড, IMEI no. বক্স সহ নিরাপদে রাখুন।যেন এগুলি দিয়ে প্রমান করা যায় যে ফোনটি অাপনার।
চুরি হওয়ার কর করিনীয়ঃ
১। যদি দেখেন যে আপনার মোবাইলটি হারিয়ে গিয়েছে তাহলে একদমই দেরি না করে যে কোন একটি কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মাদ্ধমে রেজিস্ট্রিকৃত সাইটে (যে সাইটে মোবাইল লোকেট করার জন্য একাউন্ট খুলেছেন) লগইন করুন। এবং সেখানথেকে হারানো ফোনটি লোকেট করুন। ফোনটিতে রিং করুন এবং ব্যাকআপ করুন আপনার সকল তথ্য এবং প্রয়োযনে ফোনের সকল ডাটা মুছে দিতে পারেন। যদি এমন হয় যে , আপনার ফোনটি চুরি হয়নি কোন চিপা চাপায় পড়ে আছে আর তাহলেও কোন সমস্যা নেই।
2। ফোনটি আপনি নিজে উদ্ধার করতে সক্ষম না হন তবে ফোনটি হারিয়ে যাওয়ার পরপরই পুলিশের সাহায্য নিতে পারেন । এজন্য নিকটস্ত থানায় একটা জিডি করুন।
এবং সেই জিডির কাগজে আপনার মোবাইলের বক্সে লেগে থাকা IMEI no. উল্লেখ করুন। এবং মনে রাখবেন যে আপনার মোবইল বের করার জন্য পুলিশের প্রধান এবং যাদুকারি কাজ করবে IMEI no. । তাই অবশ্যই জিডিপত্রে মনে করে আপনার IMEI no. দিয়ে দিন।
উপরের কাজ গুলি যদি সম্পর্ন রুপে সঠিক ভাবে করতে পারেন তাহলে বলা যায় যে , অবশ্যই আপনি আপনার হারানো মোবাইলটি খুজে পাবেন। এত কোন সন্দেহ থাকতে পারেনা।
কমেন্ট করে জানাবেন কেমন লাগলো। এবং যদি কোথায়ও বুঝতে কোন সমস্যা হয় তবে কেমেন্ট করবেন।
No comments