কিভাবে কম্পিউটারে বা গ্যাজেটকে নিয়মিত ভাবে পরিষ্কার রাখবে তাই ভাবছেন? তাহলে জেনে নিন।
আমরা প্রায় সকলেই কম্পিউটার বা অন্যন্য গ্যাজেট ব্যবহার করি , এগুলি ব্যাবহার করতে করতে দিন চলে যায় তাই না? কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এগুলি চিন্তা করার কথা ? যদি না ভেবেথাকেন তাহলে শিওর থাকেন যে, আর অল্প কিছুদিনের মধ্যে এই গ্যাজেট কম্পিউটর নিয়ে সার্ভিসিং করতে যেতে হবে। তাই প্রস্তুত হতে শুরু করুন। যাইহোক অনেক কথাই বলে ফেল্লাম এবার কাজের কথায় আসি-
আমাদের অনেকের কম্পিউটার বা মনিটরই বেশিরভাগ সময়ই ধুলায় ধুশরিত হয়ে থাকে,এমন কি অনেক সময় কালার ও চেঞ্জ হয়ে যায়। কিন্তু তা পরিষ্কার করার কথা আমাদের মাথায়ই আসে না। যাই এই গ্রাজেট গুলি কিভাবে পরিষ্কার করবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপ্স দিচ্ছি যার প্রয়োগের ফলো শুধু দেখতেই সুন্দর হবে না বরং হায়াত ও বাড়বে বহুগুনে বেশি- চলুন তাহলে শরু করি-
মাউস এবং কি-বোর্ড :
কি-বোর্ড এবং মাউস কিন্তু আমরা খুবই সাধারন ভাবে ব্যাবহার করি । আমাদের কাছে মনে হয় যে, তা পরিষ্কার ই রয়েছে, এমন কি অনেকে রয়েছেন যারা, মনিটর পরিষ্কার করলেও কি-বোর্ড বা মাউসের কথা মায়ায় ই রাখেনা। অনেকে আবার কম্পিউটর টেবিলে বসেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খায় , যার কিছু অংশ খেয়ে ফেলে কি-বোর্ড (ইকটু খানি মজা) , অর্থাৎ খাবারের কিছু অংশ চলে যায় কিবোর্ডের ভিতরে । যায় ফলে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটরিয় জন্ম নেয় সেখানে সাথে ধুলোবালি তো আছেই । কি-বোর্ড দেখতে অনেক পরিষ্কার হলেও কোন এক গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে, একটি টয়লেটে যে ব্যাকটরিয়া থাকে তার থেকে অনেক বেশি ব্যকটরিয়া কি-বোর্ডের ভিতরে থাকে। আর মাউসের কথা নাই বল্লাম, যেটি সারাদিন থাকে হাতের ভিতরে। আর তাই ই কি-বোর্ড এবং মাউস পরিষ্কার কথা আমার একান্তই জরুরি। এখন কথা হচ্ছে এ ই কি-বোর্ড বা মাউস কিভাবে পরিষ্কার করবেন তাইতো? চলুন তাহলে শুরু করি প্রদক্ষেপগুলি-
কি-বোর্ড এবং মাউস পরিষ্কার করতে যা যা করনিয় : -
আমাদের অনেকের কম্পিউটার বা মনিটরই বেশিরভাগ সময়ই ধুলায় ধুশরিত হয়ে থাকে,এমন কি অনেক সময় কালার ও চেঞ্জ হয়ে যায়। কিন্তু তা পরিষ্কার করার কথা আমাদের মাথায়ই আসে না। যাই এই গ্রাজেট গুলি কিভাবে পরিষ্কার করবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপ্স দিচ্ছি যার প্রয়োগের ফলো শুধু দেখতেই সুন্দর হবে না বরং হায়াত ও বাড়বে বহুগুনে বেশি- চলুন তাহলে শরু করি-
এলসিডি বা এলইডি ডিসপ্লে পরিষ্কার করতে যা যা করতে হবে :-
আপনি যদি এলসিডি বা এলইডি ডিসপ্লে পরিষ্কার করতে চান তাহলে , আপনাকে কিছু প্রদক্ষেপ গ্রহন করতে হবে। যার ফলে আপনি আপনার মনিটরটিকে সুন্দর করে পরিষ্কার করতে পারবেন। কথা না বড়িয়ে চলুন তাহলে শুরু করি ।
আপনার যা যা করতে হবে :-
- আপনার মনিটরটিকে কারেন্টের লাইন থেকে বিচ্ছিন্ন করুন। তবে যদি আপনার ল্যাপটপ হয়ে থাকে তাহলে প্রথমেই প্রগটি খুলুন এবং ব্যাটারি খুলে ফেলুন।
- মাইক্রো ফাইবারের সাহায্য নিয়ে সাবনতার সাথে মনিটরে লেগে থাকা ধুলোগুলি মুছে ফেলুন। তবে সাবধানে করেবেন,জোরে যেন কোন প্রেশা্র না পরে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
- যদি স্ক্রিনে কোন দাগ লক্ষ করেন তাহলে কাপরটি হালকা ভিজিয়ে দাগের উপর আস্তে আস্তে ডলতে থাকুন। তবে আবারো বলছি কখনোই জোরে চাপ দিবেন না।
- তারপরেও যদি কোন দাগের লক্ষ করেন তাহলে বাজারে বিভিন্ন ধরনের স্প্রে কিনতে পাওয়া যায় সেগুলি ব্যবাহার করে মনিটরটি পরিষ্কার করে নিবেন। তবে খেয়াল রাখবেন এই স্প্রের পানি যেন আপনার স্ক্রিনের ভিতরে ঢুকে না যায়। তবে যা যা ব্যাবহার করবেন না -
- অ্যাসিটন
- মিথাইল ক্লোরাইড
- এমোনিয়া
- এ্যাথাইল এলকোহল
- ইথাইল অ্যাসিড
কি-বোর্ড এবং মাউস কিন্তু আমরা খুবই সাধারন ভাবে ব্যাবহার করি । আমাদের কাছে মনে হয় যে, তা পরিষ্কার ই রয়েছে, এমন কি অনেকে রয়েছেন যারা, মনিটর পরিষ্কার করলেও কি-বোর্ড বা মাউসের কথা মায়ায় ই রাখেনা। অনেকে আবার কম্পিউটর টেবিলে বসেই বিভিন্ন ধরনের খাবার খায় , যার কিছু অংশ খেয়ে ফেলে কি-বোর্ড (ইকটু খানি মজা) , অর্থাৎ খাবারের কিছু অংশ চলে যায় কিবোর্ডের ভিতরে । যায় ফলে বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটরিয় জন্ম নেয় সেখানে সাথে ধুলোবালি তো আছেই । কি-বোর্ড দেখতে অনেক পরিষ্কার হলেও কোন এক গবেষনায় দেখা গিয়েছে যে, একটি টয়লেটে যে ব্যাকটরিয়া থাকে তার থেকে অনেক বেশি ব্যকটরিয়া কি-বোর্ডের ভিতরে থাকে। আর মাউসের কথা নাই বল্লাম, যেটি সারাদিন থাকে হাতের ভিতরে। আর তাই ই কি-বোর্ড এবং মাউস পরিষ্কার কথা আমার একান্তই জরুরি। এখন কথা হচ্ছে এ ই কি-বোর্ড বা মাউস কিভাবে পরিষ্কার করবেন তাইতো? চলুন তাহলে শুরু করি প্রদক্ষেপগুলি-
কি-বোর্ড এবং মাউস পরিষ্কার করতে যা যা করনিয় : -
- আপনার কি-বোর্ডটি যদি ওয়ারলেস হয় তাহলে ব্যাটারি খুলে ফেলুন আর যদি ইউএসবি পোর্টের হয় তাহলে তা আনপ্লাগ করুন।
- কি-বোর্ড টি উল্টো করে যোরে যোরে ঝাকতে থাকুন।
- কি-গুলোর ভিতরে কমপ্রেস দিয়ে জোরে বাতাশ দিন , যাতেকরে ধুলোগুলি বেরিয়ে আসে।
- আপনার কাছে যদি ভ্যাকুয়াম থাকে, তাহলে তা সঠিক ব্যাবহারের ফলে ময়লাগুলি বের করে আনুন।
- ইক্টু ভেজা মাইক্রো ফাইবার ক্লথ ব্যাহারের কলে ‘কি’ গুলি ভালভাবে মুছে ফেলুন।
- যদি মাউস পরিষ্কার করতে চান তাহলে , কর্টনবারে ইক্টুখানি ওলিভয়েল তৈল মাখিয়ে মাউসের নিচের লেজার লাইটটি মুছে ফেলূন।
কম্পিউটার বা ডেস্কটপের ভিতরের অংশ :-
যদি আপনার মনে হয় যে, কম্পিউটারের পিসির ভিতরে অনেক ময়লা তাহলে অবশ্যই তা পরিষ্কার করতে ভুলবেন না। তবে তা পরিষ্কার করতে হয়ে আপনার কিছু কিছু কাজ জনা লাগবে, যেমন- র্যাম ,প্রসেসর , ফ্যান গুলি খোলা । যদি একদমই না বোঝেন এ্ কাজগুলি তাহলে একটি সার্ভিসিং সেন্টারে নিয়ে যান এবং সেখান থেকে সভিসিং করিয়ে নিয়ে আসুন। হয়তো 300 টাকা নিবে।
যদি আপনি মনে করেন যে, আপনি ক্যাসিং খুলতে পারবেন , তাহলে আপনি যা করবেন -
- ক্যাসিংটি খুলে ফেলুন
- কমপ্রেসড এয়ার ব্যাবহার করে ময়লা বা ধুলোগুলিকে সরিয়ে ফেলূন।মাদার বোর্ড,র্যাম,প্রসেসরের উপরে সরাসরি বাতাশ দিবেন না।
- যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রসেসর টি খুলে এবং প্রসেসরের ফ্যনটি খুলে , মুছে আবার লাগিয়ে নিন।
- র্যামটি খুলে , পেন্সিলের কালিমোছা রাবার দিয়ে ভাল করে র্যামের স্লট টি পরিস্কার করুন। এবং পুন রায় আবার লাগিয়ে নিন।
- পাওয়ার সাপ্লাইয়ের আশেপাশে এবং ভিতরে লক্ষ করুন। কোন ময়লা আছে কিনা । যদি থাকে তাহলে অবশ্যই তা পরিষ্কার করুন।
[বি:দ্র: প্রসেসরের ফ্যানের উপরে এবং পাওয়ার সাপ্লাইয়ের ফ্যানের উপরে যখন বাতাশ দিবেন তখন অবশ্যই কুলিং ফ্যানের মধ্যে একটি স্ক্র-ড্রাইভার দিয়ে ফ্যানের পাখা আটকে দিবেন। কারন এই ফ্যান ঘুড়লে একধরনের আর্থিন সৃষ্টি হয়, যা পিসিতে অনেক ক্ষতি কর। ]
পোস্টটি কেমন লেগেছে তা কমেন্টে যানাতে ভুলবেন না। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে তাহলে কষ্ট করে শেয়ার করুন।
এধরনের আরো ফ্রি ফ্রি চমৎকার টিপ্স পেতে এখানে ক্লিক করুন । এবং নিচে গিয়ে আপনার ইমেইল দিয়ে সাবস্ক্রাইব করতে পারেন । ধন্যবাদ।
No comments